তমলুক লোকসভার প্রথম সাংসদ স্বাধীনতা সংগ্রামী তাম্রলিপ্ত সরকারের সর্বাধিনায়ক সতীশচন্দ্র সামন্ত ১২১ তম জন্মদিন পালিত হয় হলদিয়া হেলিপ্যাড ময়দানে। অরাজনৈতিক মঞ্চে প্রাক্তন মন্ত্রী নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী কোন রাজনৈত…
তমলুক লোকসভার প্রথম সাংসদ স্বাধীনতা সংগ্রামী তাম্রলিপ্ত সরকারের সর্বাধিনায়ক সতীশচন্দ্র সামন্ত ১২১ তম জন্মদিন পালিত হয় হলদিয়া হেলিপ্যাড ময়দানে। অরাজনৈতিক মঞ্চে প্রাক্তন মন্ত্রী নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী কোন রাজনৈতিক বক্তব্য রাখেন কিনা এবং তার নিজের অবস্থান কি হতে পারে সেই নিয়ে সারা রাজ্যের মানুষ তাকিয়ে ছিলেন। অরাজনৈতিক মঞ্চে বিধায়ক পদত্যাগের ঘোষণা নাকরেই হলদিয়া থেকে প্রাক্তন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী বুঝিয়ে দিলেন তিনি আগামী দিনে কোন পথে চলছেন। যদিও হলদিয়া অরাজনৈতিক সভা থেকে রাজ্যের তৃণমূল সরকার কে বহিরাগত তথ্য এবং গণতন্ত্র তীব্র কটাক্ষ করলেন। তিনি সরাসরি নাম না করে তৃণমূলের বহিরাগত তত্ত্ব কে আক্রমণ করেন তার কথা জহরলাল নেহেরু থাকাকালীন সতীশ সামন্ত কে সবসময় সমীহ করে চলতেন। সতীশবাবু এগিয়ে গেলে প্রধানমন্ত্রী উঠে দাঁড়াতেন। সতীশবাবু কখনো জহরলাল নেহেরু কে বহিরাগত ভাবতেন না ,আর পন্ডিত জহরলাল নেহেরু কখনোই সতীশবাবু কে কখনো হিন্দিভাষী ভাবতেন না ।এটাই ভারত বর্ষ ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু বাংলাভাষী মেদিনীপুরী সতীশচন্দ্র সামন্ত কে জহরলাল নেহেরু সমীহ করতেন। শুভেন্দু অধিকারী আরও বলেন, রাজনৈতিক যাই হোক না কেন। স্থিতাবস্থা থাকুক না কেন, আমরা থাকি না কেন আমাদের সবচেয়ে বড় পরিচয় আমরা প্রথম ভারতীয় তারপরে বাঙালি।
তিনি বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান করবেন, কৃষকের অধিকার ফেরার মিলেমিশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় হবে। তাদের একমাত্র পথ তারপর দলতন্ত্র কে কটাক্ষ করে তা তাৎপর্য ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন ফর দা পার্টি বাইদা পার্টি অফ দা পার্টি ব্যবস্থা থাকবে। আমরা ভালো কাজের জন্য লড়বো সংবিধান বলে গিয়েছে গণতন্ত্র ফর দ্যা পিপল বাই দ্যা পিপল অফ দ্যা পিপল। সেটা পশ্চিমবঙ্গের ফিরিয়ে আনতে হবে। আজকের সভায় স্বাধীনতা সংগ্রামী ১২১ তম জন্মদিনে একশ কুড়িজন রক্তদাতা রক্ত দিলেন। শতাধিক মানুষকে ট্রাইসাইকেল এবং শীতের শীতবস্ত্র প্রদান করলেন এই মঞ্চ থেকেই।
No comments