রাজ্য মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগের পর শুভেন্দু অধিকারীর মহিষাদল রাজবাড়ির ছোলাবাড়িতে ছিল প্রথম ও রাজনৈতিক সভা। গত শুক্রবার মন্ত্রিত্ব ছাড়ার পর থেকেই কার্যত লোকচক্ষুর আড়ালে ছিলেন শুভেন্দু। শনিবার প্রায় দিনভর কাঁথির বাড়ি ‘শান্তিকুঞ্…
রাজ্য মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগের পর শুভেন্দু অধিকারীর মহিষাদল রাজবাড়ির ছোলাবাড়িতে ছিল প্রথম ও রাজনৈতিক সভা। গত শুক্রবার মন্ত্রিত্ব ছাড়ার
পর থেকেই কার্যত লোকচক্ষুর আড়ালে ছিলেন শুভেন্দু। শনিবার প্রায় দিনভর কাঁথির বাড়ি ‘শান্তিকুঞ্জ’-তে কাটান শুভেন্দু। পূর্ব ঘোষণা মতোই এ দিন সদ্যপ্রয়াত স্বাধীনতা সংগ্রামী রণজিৎ বয়ালের স্মরণসভায় আসেন তিনি মহিষাদলে সভা বেলা ৩টে থেকে
শুরু হওয়ার কথা থাকলেও শুভেন্দু আসেন ৪টে নাগাদ। বিগত কয়েকটি সভার মতো রবিবারও মহিষাদলের অরাজনৈতিক মঞ্চ থেকে কোনও দলীয় বার্তা দিলেন না শুভেন্দু। শুধু বললেন, এ দেশের সংবিধানের শক্তিতে মানুষই শেষ কথা বলে। যদিও এদিনের সভায় শুভেন্দু অধিকারী কোন বার্তা দিতে পারেন বলে রাজনৈতিক মহলে চর্চা বাড়ায় সাধারন মানুষের মধ্যে উৎসাহ চরম আকার ধারন করে।কিন্তু শুভেন্দুর মুখ থেকে যাঁরা রাজনৈতিক বক্তব্য শোনার অপেক্ষায় ছিলেন তাঁরা হতাশ হলেন। এখনও পর্যন্ত তিনি দল ছাড়ার দূরের কথা, সরাসরি তৃণমূল কংগ্রেসকে আক্রমণও করেননি। বেশ কিছুদিন ধরেই তিনি নানা
অরাজনৈতিক সভা করলেও সে ভাবে রাজনীতির কথা বলেননি। কিন্তু মন্ত্রিত্ব ছাড়ার পর কি সেই পথে হাঁটবেন? এ নিয়ে জল্পনা তৈরি হয় গত শুক্রবার মন্ত্রিত্ব ছাড়ার পর থেকেই।সরাসরি না বললেও তিনি বলেন ডিসেম্বর মাসে সঙ্গীদের নিয়ে ক্ষুদিরাম বসুর জন্মদিন,তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকারের সর্বাধিনায়কের জন্ম দিন ও তাম্রলিপ্ত সরকার গঠনের বর্ষপূর্তি পালন করবেন ।
এরপরেই বলেন শুভেন্দু, বাংলা ও বাঙ্গালীর সেবক হিসাবে আপনাদের পাশে থাকবো
No comments