তৃণমূল নেতা তথা বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সম্পাদক ও প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের আর্থিক দুর্নীতি ও মিডডে মিলের দূর্ণীতির অভিযোগ তুলে পোস্টার লাগালো কেবা কারা। বিদ্যালয়ের মেন গেটের দেওয়াল সহ গোটা এলাকায় এই দূর্ণীতির …
তৃণমূল নেতা তথা বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সম্পাদক ও প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের আর্থিক দুর্নীতি ও মিডডে মিলের দূর্ণীতির অভিযোগ তুলে পোস্টার লাগালো কেবা কারা। বিদ্যালয়ের মেন গেটের দেওয়াল সহ গোটা এলাকায় এই দূর্ণীতির অভিযোগ তুলে পোস্টার ছড়নো হয়েছে।শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এমন দূর্ণীতির পোস্টার পড়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর।অভিযোগ রাজ্য জুড়ে যেখানে বিদ্যালয় গুলিতে এডমিনিস্টেটর নিয়োগ প্রকৃয়া বলবৎ হয়েছে সেই জায়গায় মারিশদা বিজয়কৃষ্ণ জাগ্রিহী বানীপিঠে কৌশল করে এখনও ম্যানেজিং কমিটি চালু রাখা হয়েছে।সম্প্রতি কমিটির নির্বাচন ও ঘটাকরে করা হয় এবং রাতারাতি একতরফা বেআইনি ভাবে তৃণমূল পরিচালিত বিদ্যালয়ের কমিটি গঠণ করা হয় বলে অভিযোগ। এই নতুন কমিটি আবার সম্প্রতি গ্রূপডি কর্মী নিয়োগ করে যা সম্পূর্ণ অবৈধ বলেও অভিযোগ। বাম নেতা ঝাড়েশ্বর বেরা বলেন নিয়োগ প্রকৃয়ার বোর্ডে যারা ছিলেন তাদের নিকট আত্মীয়দের নিয়োগ করা হয়েছে।যেমন প্যানেল বোর্ডে ছিলেন প্রধান শিক্ষক,তার ছেলেকেই নিয়োগ করা হয়েছে চাকরিতে যা সম্পূর্ণ বেআইনি।এমন ভুরি ভুরি দূর্ণীতির অভিযোগ তুলেছে এলাকার বিজেপির নেতৃত্বরাও।কমিটির সম্পাদক মানিক দলাই বলেন রাতের অন্ধকারে কেবা কারা একাজ করেছে তার জানা নেই।তবে এটি মিথ্যে অভিযোগ।অপরদি প্রধান শিক্ষক দুলাল রায়কে উত্তেজিত অভিভাবক ও গ্রামবাসীরা ঘিরে ঘরার চেষ্টা করলে বিদ্যালয়ের পেছন গেট দিয়ে পালিয়ে গা ঢাকা দিয়েছে অভিযুক্তপ্রধানশিক্ষক।
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন।https://youtu.be/3GpX0CVd7xw
No comments