Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

করোনায় আক্রান্ত মৃত ব্যাক্তি পড়ে রইল হাসপাতালে! অন্যান্য রোগীরা দেখে চাঞ্চল্যকর

একদিন করোনা আক্রান্ত মৃত্যু ব্যক্তির হাসপাতালে মৃতদেহ পড়ে থাকতে  দেখে অন্যান্য রোগীদের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে। ঘটনা জানাজানি হওয়ার পরই মৃত করণা আক্রান্ত ব্যক্তিকে সৎকারের জন্য প্রশাস…

 





একদিন করোনা আক্রান্ত মৃত্যু ব্যক্তির হাসপাতালে মৃতদেহ পড়ে থাকতে  দেখে অন্যান্য রোগীদের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে। ঘটনা জানাজানি হওয়ার পরই মৃত করণা আক্রান্ত ব্যক্তিকে সৎকারের জন্য প্রশাসনের তরফ থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঘটনাটি ঘিরে কাঁথি মহকুমা হাসপাতাল চত্বরে ব্যাপক আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়েছে।

জানা গিয়েছে কাঁথি তিন ব্লকের মারিশদা থানা এলাকায় উৎপল গিরি নামে এক ব্যক্তি করণা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তি কাঁথির একটি কাপড় দোকানের কর্মী ছিলেন। গত কয়েকদিন আগে ওই ব্যক্তির করণা উপসর্গ দেখা দেয়। পরিবারের লোকেরা তড়িঘড়ি করে কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করেন। এরপর হাসপাতালে রেখে ওই ব্যক্তির চিকিৎসা চলছিল। লালারস সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। রিপোর্ট আসার আগে ওই ব্যক্তির হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়। রিপোর্টে ওই ব্যক্তি করণা পজিটিভ আসে। 


হাসপাতালে পক্ষ থেকে ওই ব্যক্তিকে পেটের মধ্যে পিপি মুড়ে রাখে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পাশের বেটেয় অন্যান্য রোগীরা চিকিৎসাধীন রয়েছে। ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর রোগী থেকে আত্মীয়রা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। সংবাদ মাধ্যমে কর্মীরা জানতে পারলে নড়েচড়ে বসে প্রশাসনে আধিকারিকরা। তড়িঘড়ি করে হাসপাতাল থেকে সৎকারের জন্য নিয়ে যায় প্রশাসন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগী অভিযোগ পিপি মোড়া অবস্থায় দুই দিনের বেশি সময় ধরে পড়ে রয়েছে। এসে দেখি হাসপাতালে পাশের বেটিতে করণা আক্রান্তের মৃত্যুর মৃতদেহ বেটি রয়েছে। এই নিয়ে অন্যান্য রোগীদের অসুবিধা হচ্ছে। শুধু তাই নয় সবাই ভয় দিন কাটাচ্ছেন।

কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে সুপার সব্যসাচী চক্রবর্তী বলেন ওই অবস্থায় মৃত দেহটি পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া যায় না। আবারও মর্গের মৃতদেহটি রাখা যায় না। মৃত্যুর পর পিপিতে মুড়ে রেখে  পুলিশকে খবর দেওয়া হয়েছিল। পুলিশ এসে মৃতদেহটি নিয়ে সৎকারের জন্য নিয়ে গেছে।রোগী এই অভিযোগ ঠিক নয়।


No comments