হলদিয়া পুরসভার নন্দরামপুর সংলগ্ন জগন্নাথপুরের বিশ্বজিৎ প্রামানিকের বাড়ি থেকে প্রায় পাঁচ ফুট কেউটে সাপ উদ্ধার হল। এদিন ভোর ৫টা নাগাদ ওই পরিবারের এক মহিলা ঘুমের ঘোরে সাপের ওপর পা তুলে দেন। তারপর বুঝতে পেরে আতঙ্কে চিৎকার শুরু করেন।…
হলদিয়া পুরসভার নন্দরামপুর সংলগ্ন জগন্নাথপুরের বিশ্বজিৎ প্রামানিকের বাড়ি থেকে প্রায় পাঁচ ফুট কেউটে সাপ উদ্ধার হল। এদিন ভোর ৫টা নাগাদ ওই পরিবারের এক মহিলা ঘুমের ঘোরে সাপের ওপর পা তুলে দেন। তারপর বুঝতে পেরে আতঙ্কে চিৎকার শুরু করেন। চিৎকারে বাড়ির অন্যদের ঘুম ভেঙে যায়। সবাই ছুটে এসে দেখেন বিষধর কেউটে ঢুকে পড়েছে ঘরের মধ্যে। হইচইয়ের ফলে সাপটি বিছানার ওপর উঠে পড়ে। বিছানায় তখন ওই মহিলার শিশুপুত্র ঘুমোচ্ছিল। একটা দমবন্ধ রুদ্ধশ্বাস অবস্থা। বাচ্চাটিকে কোনরকমে বিছানা থেকে উদ্ধার করেন পরিবারের লোকজন। ভয়ে তখন পরিবারসুদ্ধ বাকরুদ্ধ। সাপটি তাড়া খেয়ে আশ্রয় নেয় ওই ঘরের মধ্যে থাকা আলমারির আড়ালে। বাড়ির লোকজন দরজা বন্ধ করে সাপটিকে ঘরের মধ্য আটকে রেখে ছোটেন 'স্নেক ম্যান' বিজ্ঞান মঞ্চের নকুল ঘাটির বাড়ি। সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ নকুলবাবুর তৎপরতায় উদ্ধার হয় আস্ত কেউটে। নকুলবাবু বলেন, পরিবারের লোকজন খুবই ভয় পেয়েছেন। সাপটি যে কোনও মুহূর্তে পরিবারের কাউকে কামড়াতে পারত। বিশেষ ধরনের স্নেক ক্যাচার দিয়ে সাপটি ধরা হয়েছে। এটি বনদপ্তরের বালুঘাটা বিট অফিসের হাতে তুলে দেওয়া হবে। সাপের উপদ্রব বেড়ে যাওয়ায় নকুলবাবু বাড়ির চারপাশে কার্বোলিক অ্যাসিড রাখার পরামর্শ দিয়েছেন এবং ঝোপঝাড় পরিষ্কার রাখতে বলেন।
সুতাহাটা এলাকার অনন্ত পুর গ্ৰামেরে পলাশ ঘোড় ই এর পাখির ঘরে ঢুকে সাপটি অনেক গুলি পাখির মধ্যে জোড়া ২০০০টাকার ৪টি পাখি খেয়ে নেয় তা সত্যে ও প্রকৃতিতে ছেড়ে দেওয়ার জন্য স্নেক ম্যান ,আথ্যৎ নকুল ঘাঁটি কে ডাকেন।সাপটি উদ্ধার করে জঙ্গলে ছেড়েদিলেন।
No comments