পটাশপুরে বাল্যগোবিন্দপুরে ভাড়া বাড়ি থেকে নাবালিকার বধুর মৃতদেহ উদ্ধারকে ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর অবশেষে ভাড়া বাড়ি থেকে নববধূর মৃতদেহ উদ্ধার করে নিয়ে আসে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে পটাশপুর থানার বাল্যগোবিন…
Add caption |
পটাশপুরে বাল্যগোবিন্দপুরে ভাড়া বাড়ি থেকে নাবালিকার বধুর মৃতদেহ উদ্ধারকে ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর অবশেষে ভাড়া বাড়ি থেকে নববধূর মৃতদেহ উদ্ধার করে নিয়ে আসে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে পটাশপুর থানার বাল্যগোবিন্দপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায়। মৃত নববধূ সুদেষ্ণা পাল দাস (১৭)।
জানাগেছে মাত্র বারো দিন আগে পটাশপুরে বাল্যগোবিন্দপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংলগ্ন সিভিক ভলেন্টিয়ার বাড়িতে ভাড়া আসেন এক দম্পওি। শনিবার দুপুরের নাবালিকা বধূর মা পুলিশকে জানায় তার মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। বাল্যগোবিন্দপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় ভাড়ায় থাকতেন তার মেয়ে ও জামাই।এরপর পটাশপুর থানার পুলিশ সিভিক ভলেন্টিয়ার পুলিশ কর্মীরা দুপুর থেকে হন্যে হয়ে খুঁজছে থাকেন। অবশেষে সিভিক ভলেন্টিয়ার মাধ্যমে জানতে পারে তার বাড়িতে গত দিন বারো আগে এক দম্পতি ভাড়াতে এসেছেন। বিকেল পাঁচটা নাগাদ পুলিশ বাহিনী দিয়ে বাড়ির দোতালায় মৃতদেহ দেখতে পায়।বাড়ির মেঝেতে শুয়ে রয়েছে গৃহবধূর।পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন গত বারো দিন আগে ওই ভাড়া বাড়িতে এসেছিল ওই দম্পতি। পুলিশ ও সিভিক ভলেন্টিয়ার নিয়ে এলাকায় প্রত্যেক বাড়িতে গিয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করি দুপুর থেকেই।অবশেষে বিকেল পাঁচটা নাগাদ বাড়িতে গিয়ে দেখি বাড়ির দোতলায় মৃত অবস্থায় শুয়ে রয়েছে গৃহবধূ।পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
মৃতদেহ উদ্ধারের পর একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে। কি করে ভোটার কার্ড ছাড়া বাড়ি ভাড়া দেওয়া হল ?। মৃত্যুর ঘটনার পরেই প্রথমে সুদেষ্ণা মা জানলো কিভাবে?। সদ্য বিবাহিত মেয়ের ভাড়াবাড়ি ঠিকানা জানে মা?।মৃত সুদেষ্ণা স্বামী কিভাবে ভাড়া বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেল?।সূএের খবর এই সব প্রশ্নে উওর খুঁজছে পুলিশ।
No comments