এই পরিস্থিতিতে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার হলদিয়া পৌরসভা বাসুদেবপুর গ্রামে একই বিল্ডিংয়ে সাতজনের এবং দুটি ব্লকে মিলে মোট ১১ জনের করোনা আক্রান্ত হয়েছে খোঁজ মিলেছিল।
বিশেষ সূত্রে জানা যায় হলদিয়া পৌরসভার বাসুদেবপুর গ্রামে একই বিল্ড…
এই পরিস্থিতিতে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার হলদিয়া পৌরসভা বাসুদেবপুর গ্রামে একই বিল্ডিংয়ে সাতজনের এবং দুটি ব্লকে মিলে মোট ১১ জনের করোনা আক্রান্ত হয়েছে খোঁজ মিলেছিল।
বিশেষ সূত্রে জানা যায় হলদিয়া পৌরসভার বাসুদেবপুর গ্রামে একই বিল্ডিং এ সাত জন সুতাহাটা থানা অন্তর্গত গুয়াবেড়িয়া অঞ্চলের এক জন এবং হলদিয়া পঞ্চায়েত সমিতি গোরানখালিতে তিনজন এই মিলে মোট ১১ জনের করোনা পজেটিভ আশায় হলদিয়ায় মানুষের কপালে চিন্তা ভাঁজ পড়েছে নতুন করে।হলদিয়া পৌরসভার বাসুদেবপুর গ্রামে একই বিল্ডিং এ সাত জনের ওই এলাকায় সকলেই জানত ডাক্তারপাড়া বলেই। একই বিল্ডিং এ কিভাবে সাতজনের পজেটিভ হলো সেটাই এখন চিন্তার বিষয়।
সুতাহাটা থানার অন্তর্গত এক পরিযায়ী শ্রমিক তার ছেলে আসার জন্য তার মায়ের পজেটিভ এসেছে। হলদিয়া পঞ্চায়েত সমিতির অন্তর্গত গোরানখালি এলাকায় পরিযায়ী শ্রমিক।https://youtu.be/LdzlDs7DYmk
গোরানখালিতে পরিযায়ী শ্রমিকের পজেটিভ আশায় নতুন করে কপালে ভাঁজ পড়ছে মানুষের। আতঙ্কিত হয়েছে এলাকায়।গত ২৯ শে জুন তাদের লালা রস পরীক্ষা হয় আজ পহেলা জুলাই তাদের রিপোর্ট আশাতেই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। হলদিয়া মহাকুমার হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীরা, হলদিয়া পৌরসভা বাসুদেবপুর দুর্গাচক থানা এবং সুতাহাটা থানার যৌথ উদ্যোগে ১১ জন পজেটিভ আক্রান্ত সকলকে পাঁশকুড়া বড়মা হাসপাতালে নিয়ে যায়। দুর্গাচক সাতজনের পজিটিভ খবর পাওয়াতেই কিছু অসাধু ব্যবসায়ী গুজব ছড়িয়ে দেয় একটি মিস্টির দোকানে পজেটিভ কথা। এই কথার ওটাতেই সারা হলদিয়া জুড়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়ে পড়ে ফোন এখানে হাসা শুরু হয়ে যায় দোকানের মালিক কে বারে বারে ফোন সবটা যেন আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। আতঙ্ক কাটাতেই মিষ্টি দোকানের মালিক বাধ্য হয়ে স্থানীয় প্রশাসনের নজরে আনেন। প্রশাসন সবচেয়ে বিবেচনা করি তড়িঘড়ি সিদ্ধান্ত নেয় কে বা কারা গুজব ছড়াচ্ছে।
মিষ্টি দোকানে করোনা পজেটিভ? গুজব ছড়িয়ে পড়তেই নড়েচড়ে বসল প্রশাসন। গত কয়েকদিন আগেই একি পাড়ায় সাত জনের করণা পজেটিভ ।মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। কিছু অসাধু মানুষ একটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান উপর নামে গুজব ছড়ায়। শ্রীকৃষ্ণ সুইটস হলদিয়া টাউনশিপ সিটিসেন্টার মিলে পাঁচটি কাউন্টারে মিষ্টির সমাহার নিয়ে বসেছেন। তাদের এই ব্যবসা কি সহ্য করতে না পেরে। গুজব রটিয়ে দেয়। শ্রীকৃষ্ণ সুইটস এর কর্ণধার সিদ্ধেশ্বর আউৎ প্রশাসনের নজরে আনেন। প্রশাসন পদক্ষেপ নিয়েছেন বলেও জানালেন। শ্রীকৃষ্ণ সুইটস কর্ণধার সকলের উদ্দেশ্যে আবেদন করলেন। কেউ বা কারা গুজব ছড়াচ্ছে। গুজবে কান দেবেন না গুজব রটাবেন না।
No comments