হলদিয়া ভোজ্য তেল আমদানির জন্য বৃহস্পতিবার হলদিয়া বন্দরে ভাসমান জেটির সূচনা হল । ইন্দোনেশিয়া থেকে আসা ভোজ্যতেল বোঝাই কিউইয়ান তাই ১'নামে একটি জাহাজ পণ্য খালাসের মাধ্যমে শুরু হয় আউটার মুরিং ফ্যাসিলিটি। মাত্র 3 কোটি 80 ল…
হলদিয়া ভোজ্য তেল আমদানির জন্য বৃহস্পতিবার হলদিয়া বন্দরে ভাসমান জেটির সূচনা হল । ইন্দোনেশিয়া থেকে আসা ভোজ্যতেল বোঝাই কিউইয়ান তাই ১'নামে একটি জাহাজ পণ্য খালাসের মাধ্যমে শুরু হয় আউটার মুরিং ফ্যাসিলিটি। মাত্র 3 কোটি 80 লক্ষ টাকা ব্যয়ে চার মাসে তৈরি হয়েছে ভাসমান যেটি এর মাধ্যমে বছরে 10 লক্ষ টনের বেশি ভোজ্যতেল খালাস করার লক্ষ্যমাত্রা রেখেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ
হলদিয়া বন্দরের থাড ওয়েল জেটি ও ফ্লোটিং টার্মিনাল জেঠির মাঝখানে আউটার মুরিং ফ্যাসিলিটি গড়ে তোলা হয়েছে।
হলদিয়া ভবনের ঠিক সামনে মেরিন ড্রাইভ এলাকার অদূরেই এবার থেকে নোঙ্গর করবে ভোজ্যতেলের ছোট ছোট জাহাজ। নতুন প্রকল্পের সূচনা অনুষ্ঠানে দিন হলদিয়া বন্দরের চারজন জেনারেল ম্যানেজার সহ অন্যান্য বন্দরে কর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বন্দরের জেনারেল ম্যানেজার ( ট্রাফিক) অভয় কুমার মহাপাত্র
বলেন লকগেট উপর চাপ কমিয়ে বন্দরের পণ্য পরিবহন আরো বাড়ানোর লক্ষ্যে আউটার মুরিং ফ্যাসিলিটি গড়ে তোলা হয়েছে।
ডক এরিয়ার বাহিরে নদীবক্ষে এই পরিকাঠামো তৈরি হওয়ার একে আউটার ফ্যাসিলিটি বলা হচ্ছে।
মুরিং ফ্যাসিলিটি তৈরি ও পরিচালনার জন্য একটি সংস্থার সঙ্গে পাঁচ বছরের চুক্তি হয়েছে ।
হলদিয়া রুচি সোয়া ভোজ্যতেল কারখানার জন্য এদিন একটি জাহাজ ১২ হাজার টন পণ্য নিয়ে এসেছে।
তিনি আরো বলেন ডকে লকগেটের মাধ্যমে সারা দিনে মাত্র ১০ থেকে ১২ টি জাহাজ যাতায়াত করতে পারে। এই বিষয়টি নির্ভর করে জোয়ারের উপর।
বন্দর এর উৎপাদন ক্ষমতা বাড়াতে ছোট জাহাজ এর পরিবর্তে বেশি পণ্য নিয়ে আসা বড় জাহাজ ঢোকার উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কয়লা আমদানি বেড়ে যাওয়ায় আরো বেশি বড় জাহাজ ঢুকবে বন্দরে। সেজন্য দ্রুততার সঙ্গে বন্দরে ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ নিজস্ব প্রযুক্তিতে ভাসমান যেটি তৈরি করেছে।
No comments