রাজ্যের কন্টেনমেন্ট জোনগুলিতে বিকাল ৫টা থেকে শুরু হরেছে লকডাউন।আর তা নিয়ে এবিষয়ে আগেই ঘোষণা হয়েছিল। বিস্তারিতভাবে কোন কোন জেলার কন্টেনমেন্ট জোন কী কী তা তালিকা করে পরিস্কার করে দেওয়া হয়েছে। যেসব এলাকা কন্টেনমেন্ট জোনের আওতায় পড…
রাজ্যের কন্টেনমেন্ট জোনগুলিতে বিকাল ৫টা থেকে শুরু হরেছে লকডাউন।আর তা নিয়ে এবিষয়ে আগেই ঘোষণা হয়েছিল। বিস্তারিতভাবে কোন কোন জেলার কন্টেনমেন্ট জোন কী কী তা তালিকা করে পরিস্কার করে দেওয়া হয়েছে। যেসব এলাকা কন্টেনমেন্ট জোনের আওতায় পড়ছে সেখানে কঠোরভাবে পালিত হচ্ছে লকডাউন। আর সেই লকডাউনে কনটেনমেন্ট জোনে কী করতে পারবেন, কী করবেন না তা তা নিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার হলদিয়া ভবানীপুর থানার পুলিশের উদ্যোগে চলছে মাইকিং প্রচার।
প্রসঙ্গত,মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন আপাতত ৭ দিনের জন্য কঠোর লকডাউন থাকছে। তারপর পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে বলেও জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে যে লকডাউনের মেয়াদ বাড়তে পারে সে ইঙ্গিত রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যে।পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ১২টি এলাকা লকডাউনের আওতায় পড়েছে।
গত কয়েকদিন ধরেই হুহু করে বাড়ছিল করোনা সংক্রমণ। দৈনিক রাজ্যের করোনা সংক্রমণ লাফ দিচ্ছিল প্রায় হাজারের কাছে। ফলে আনলক করেও ফের লকডাউনের রাস্তায় ফিরতে হয়েছে প্রশাসনকে।তাছাড়া কন্টেইনমেন্ট জোনে যে কোনও ধরনের পরিবহণেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে নবান্ন।ওই নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, কন্টেইনমেন্ট জোনের কেউ সরকারি বা বেসরকারি অফিসে কাজ করতে যেতে পারবেন না। তাঁদের যা দরকার স্থানীয় প্রশাসন তা বাড়িতে পৌঁছে দেবে।পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মধ্যে শিল্পশহর হলদিয়া মহাকুমা এলাকায় সর্বোচ্চ করোনাভাইরাস পজেটিভ মেলাতে তৎপর হয়েছেন। হলদিয়া মহাকুমার বিভিন্ন থানার উদ্যোগে মাইকিং প্রচার চলছে।
হলদিয়ার প্রবেশদ্বার ভবানীপুর থানার উদ্যোগে বিভিন্ন এলাকায় মাইক প্রচার চলছে ।মাস্ক পড়ে বাড়ির বাহির হওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়ে। জাতীয় সড়ক ব্রজলাল চক সিটি সেন্টার হলদিয়া কোর্ট চত্বর এলাকায় পুলিশি অভিযান দেখার মত।
No comments