রাজ্যজুড়ে করোনা পরিস্থিতি এই মুহূর্তে চরম আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। প্রায় প্রতিদিন রেকর্ডহারে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। অবস্থা সামাল দিতে নতুন করে রাজ্য সরকার কনটেইনমেন্ট জোনগুলিতে আবার লকডাউন শুরু করেছে। কি…
রাজ্যজুড়ে করোনা পরিস্থিতি এই মুহূর্তে চরম আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। প্রায় প্রতিদিন রেকর্ডহারে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। অবস্থা সামাল দিতে নতুন করে রাজ্য সরকার কনটেইনমেন্ট জোনগুলিতে আবার লকডাউন শুরু করেছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও পরিস্থিতি এই মুহূর্তে যে নিয়ন্ত্রণের বাইরে সে কথা এক বাক্যে স্বীকার করে নিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে শাসকদলের চিন্তা বাড়াচ্ছে আবার অন্য খবর। করোনা এবার রাজনৈতিক অলিন্দেও হানা দিয়েছে।তবে স্রেফ সাধারণ মানুষই নন, জনপ্রতিনিধিদেরও বিপদ কম নয়। এ রাজ্যে ফের করোনা সংক্রমণের শিকার হলেন এক তৃণমূল বিধায়ক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষও।তবে যে হারে এই ভা মারণ ভাইরাস থাবা বসিয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর বাসীর ওপর তাতে সংক্রমণ আরো বাড়বে অনুমান করা যায়।আজও নতুন করে ২৫ জনের করোনা আক্রান্তের খবর পাওয়া যায় হাসপাতাল তরফে।জানা গিয়েছে বড়মা হাসপাতাল ১৮০ জন করোনা আক্রান্তের
চিকিৎসা করতে পারবেন।এখন ১৫৪ জন করোনা আক্রান্ত এই মহূর্তে ভর্তি রয়েছেন।এই বিষয়ে হাসপাতালের অবজারভার আবজল আলী শা জানান-"করোনা যেন ঘিরে ফিরে ধরেছে পূর্ব মেদিনীপুরকে।দিনের পর দিনই বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা।আজও নতুন করে ২৫ জন করোনা আক্রান্তের খবর পেয়েছি ।আশা করবো আস্তে আস্তে সব করোনা রুগীই সুস্থ হয়ে উঠবেন।আমি সবার কাছে আবেদন রাখবো সরকারি গাইড লাইন মেনে চলবেন।মাক্স পরে বাইরে বের হবেন তাও প্রয়োজনে।সবাই মিলে এই গাইড লাইন মেনে চললে আমরা করোনাকে জয় করতে পারবো।এখনো ৭০ টি বের্ড বাড়ানোর কথা হচ্ছে।আমাদের ডাক্তারবাবু ও নার্স দিদিমনিদের প্রচেষ্টায় সব করোনা রুগীই সুস্থ হয়ে উঠবে আশা রাখছি।"
No comments