দেশপ্রাণ ব্লকের মগরা বেসিন এলাকার সরদা ও ধোবাবেড়িয়া অঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকায় জলজমি প্রয়োজনীয় জলনিষ্কাশনের অভাবে কোথাও কোমরসমান কোথাও হাঁটু সমান জলে জলাশয়ে পরিণত হয়েছে। মগরা খালের উপর কামারবেড়িয়া- দক্ষিণ কশাফলিয়া কংক্রিটের ব্র…
দেশপ্রাণ ব্লকের মগরা বেসিন এলাকার সরদা ও ধোবাবেড়িয়া অঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকায় জলজমি প্রয়োজনীয় জলনিষ্কাশনের অভাবে কোথাও কোমরসমান কোথাও হাঁটু সমান জলে জলাশয়ে পরিণত হয়েছে। মগরা খালের উপর কামারবেড়িয়া- দক্ষিণ কশাফলিয়া কংক্রিটের ব্রিজ নির্মাণ করতে গিয়ে খালের উপর গত প্রায় ৬ মাস ধরে দুদিকে বাঁধ বেঁধে অবরোধ করা হয়েছে। বিগত অামফান দুর্যোগ জনিত কারণে জল অাটকে থাকায় সেচ দপ্তর,বিডিও দপ্তরে ডেপুটেশন ও স্মারকলিপি প্রদান করার পর দু'দিকে বাঁধের কিছু অংশ কাটিয়ে জল নিষ্কাশনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।স্বল্প ব্যাসার্ধের হিউম পাইপ বসানো হয়।কিন্তু মগরা বেসিন এলাকার গভীর জায়গায় জল এখনও জমে জলাশয় তৈরি হয়েছে। ফলশ্রুতিতে ধানের চারাগাছ প্রস্তুতির কাজ একদম বন্ধ হয়ে অাছে। স্বভাবতই অামনচাষ বিশবাঁও জলে। বর্ষার জলে জমাজলের পরিমাণ অারো বেড়েছে। কৃষকদের চোখেরজল ও জমাজলে একাকার হয়েছে। সিপিঅাইএম নেতা তথা প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেনের নেতৃত্বে শতাধিক দুর্গতদের ও বিপন্ন চাষীদের নিয়ে মহকুমাশাসক, সেচ দপ্তরের নির্বাহী বাস্তুকার ও দেশপ্রাণ ব্লকের বিডিও কে অবিলম্বে জমাজল নিষ্কাশনের ব্যবস্থা গ্রহণ করে অামনচাষ সুনিশ্চিত করন ও জলদূষণ রোধে কার্যকরী ব্যবস্হা গ্রহণ করার দাবীতে বিক্ষোভ, ডেপুটেশন ও স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচী রূপায়িত হয়। মামুদ হোসেন ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রবীর বেরা, সেক মুরশেদ, হোসেন অালি খাঁন, সেক সাত্তার, গোবিন্দ বেরা প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। স্হানীয় অধিবাসী তথা প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন বলেন অবিলম্বে জলনিষ্কাশনের ব্যবস্হা গ্রহণ না করলে ভুক্তভোগী কৃষকদের নিয়ে বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরে সামনে অবস্থান কর্মসূচি নেওয়া হবে।
No comments