Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

এবার নন্দীগ্রামে করো না পজেটিভ

আশঙ্কাই ধীরে ধীরে সত্যি হচ্ছে।পরিযায়ী শ্রমিকরা বাড়ি ফিরতেই একে একে করোনা পজিটিভ হচ্ছেন তাঁরা।এই মূহূর্তে দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে  বাড়ছে। ছাড়িয়েছে।সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত রাজ‍্যগুলির মধ্যে রয়েছে মহারাষ্ট্র,গু…




আশঙ্কাই ধীরে ধীরে সত্যি হচ্ছে।পরিযায়ী শ্রমিকরা বাড়ি ফিরতেই একে একে করোনা পজিটিভ হচ্ছেন তাঁরা।এই মূহূর্তে দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে  বাড়ছে। ছাড়িয়েছে।সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত রাজ‍্যগুলির মধ্যে রয়েছে মহারাষ্ট্র,গুজরাত-সহ পশ্চিমবঙ্গও।এই পরিস্থিতিতে আরও এক দফা লকডাউন বাড়িয়ে দিয়েছে রাজ্য সরকার।রাজ‍্যে  পরিযায়ী শ্রমিকরা আসতে শুরু করে দিয়েছেন ট্রেনে করে। আর সেই সঙ্গে আশঙ্কা ছড়িয়েছে, হয়তো-বা সংক্রমণ আরও ছড়িয়ে পড়বে রাজ‍্যে। সেই মতো, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রামে কারনা পজেটিভ পাওয়া গেল।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে এই পরিযায়ী  পরিশ্রমিক কর্মসূত্রে কেরালায়  থাকতেন ২০ জুন বাড়ি আসে।  ফেরার পর নন্দীগ্রাম সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে তাদের লালা রস সংগ্রহ করে ।এরপর নন্দীগ্রাম ১ নম্বর ব্লকের জামবাড়ি গ্রামের একটি স্কুলে  ৪ দিন করেন টাইনে থাকার পর গত কাল বাড়ি চলে আসে  ।
আজ সকলে তাদের রিপোর্ট আসে করোনা পজেটিভ।
নন্দীগ্রাম ২ নম্বর ব্লকের আমদাবাদ ১অঞ্চলেরবাড়ি।
এই রিপোর্ট পাওয়ার পরই এলাকায়  সাধারণ মানুষদের মধ্যে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
এই প্রসঙ্গে বিজেপির জেলা সহ-সভাপতি প্রলয় পাল জানান।
পরিযায়ী শ্রমিকরা বাড়ি ফেরার পর সরকারের তরফ থেকে কোন কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের সু ব্যবস্থা না থাকায় তারা সামাজিকভাবে নিজেরা গ্রামের ফাঁকা বাড়ি বা গ্রামের স্কুলে নিজেরা কনটেন্ট সেন্টার বানিয়ে নিজেদের মতো করে থাকত।কিন্তু আজকের নন্দীগ্রামে কৃষ্ণ দাসের করোনা পজিটিভ ধরা পরল, এর জন্য পুরোপুরি  প্রশাসন ও রাজ্য সরকারের ব্যর্থতা। আমরা তীব্র ধিক্কার জানাই এই সরকারকে তার প্রশাসনকে যেখানে কেন্দ্র সরকার সরকারের কাছ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা নিয়ে নয়ছয় করছে। আর সাধারণ মানুষের কোন সুরক্ষা নেই। কোন করোনা টেস্টের ব্যবস্থা নেই কোন নির্দিষ্ট এলাকা অনুসারে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার নেই ,
আর পশ্চিমবঙ্গে বিশেষ করে নন্দীগ্রামে লোকজনের তো কোন নিয়মই মানা হয়নি। সমস্ত জায়গায় বাজার ঘাট ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সবকিছুই অবাধে চলছে। এরপরে নন্দীগ্রামে মানুষের পরিস্থিতি কি হবে সেটা খুবই চিন্তার বিষয়।

No comments