আমফান ঘুর্নিঝড়ের রেশ কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই পুর্ব মেদিনীপুর জেলায়ন তুন করে দুজন করোনা আক্রান্ত হলো। এদের মধ্যে একজন পরিযায়ী শ্রমিক, থাকতেন দিল্লিতে ।বাড়ি তমলুকের শ্রীকৃষ্ণপুর পঞ্চায়েতের চককৃষ্ণপুর গ্রামে। অপরজন উত্তর প্রদেশের ব…
আমফান ঘুর্নিঝড়ের রেশ কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই পুর্ব মেদিনীপুর জেলায়ন তুন করে দুজন করোনা আক্রান্ত হলো। এদের মধ্যে একজন পরিযায়ী শ্রমিক, থাকতেন দিল্লিতে ।বাড়ি তমলুকের শ্রীকৃষ্ণপুর পঞ্চায়েতের চককৃষ্ণপুর গ্রামে। অপরজন উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা হলেও গত ২৫ বছর ধরে থাকতেন পটাশপুর থাকতেন পটাশপুরে।শনিবার ঘটনাটা জানাজানি হওয়ার পরেই আতংক ছড়ায়।
জানা গেছে তমলুকের এই বাসিন্দা কর্মসুত্রে দিল্লীতে ছিলেন গত কয়েক বছর ধরে।লকডাউনের জেরে কাজ হারানোয় তিন দিন আগে দিল্লী থেকে বাড়ি ফিরেছিলেন।ঘরে হোম কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন।শুক্রবার বিকালে এই ব্যাক্তির করোনা পিজেটিভ রিপোর্ট আসায় তাকে সন্ধ্যায় চিকিৎস্যার জন্যে মেছোগ্রামে বড়মা করোনা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
অপর দিকে পটাশপুর ২ ব্লকের শ্রীরামপুর পঞ্চায়েতের পরিহারপুরের এই করোনা আক্রান্ত রোগীর পজেটিভ রিপোর্ট শনিবার বিকালে আসে ।তারপরেই তাঁকে বাড়ি থেকে করোনা হাসপাতালে নিয়ে যেতে উদ্যোগি হয় প্রশাসন।জানা গেছে প্রতাপদিঘিতে সমিলের এই কর্মী উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা।তবে বিয়ে করে গত ২৫ বছর ধরে পরিহারপুরে বসবাস করেন ।সম্প্রতি উত্তর প্রদেশে গিয়েছিলেন স্ত্রীর সাথে।কয়েক দিন আগে সেখান থেকে পটাশপুরে ফিরে ছিলেন ।
প্রশাসন সুত্রে জানা তমলুক ও পটাশপুরের করোনা আক্রান্ত দুই ব্যাক্তির লালারসের পরীক্ষা দিল্লীতে হয়েছিলো।সেখান থেকেই এদের করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর রাজ্যের প্রশাসনকে জানানো হয় ।এদিকে জেলায় ফের দুই ব্যাক্তির করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর জানাজানি হওয়ার পরে চাঞ্চল্য ছড়ায়
No comments