জীবনদায়ী ওষুধপত্র যা মজুত ছিল ক্রমশ টান পড়ছে তাতে। ফলে উদ্বেগ বাড়ছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মানুষের মধ্যে।জানা গিয়েছে,জেলায় ২১- ২২ রকম ওষুধের চাহিদা থাকে।বেশিরভাগেরই ভাঁড়ার ফুরিয়ে আসছে। এই সময়ে প্যারাসিটামল, ক্লোরোকুইনের মতো ওষ…
জীবনদায়ী ওষুধপত্র যা মজুত ছিল ক্রমশ টান পড়ছে তাতে। ফলে উদ্বেগ বাড়ছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মানুষের মধ্যে।জানা গিয়েছে,জেলায় ২১- ২২ রকম ওষুধের চাহিদা থাকে।বেশিরভাগেরই ভাঁড়ার ফুরিয়ে আসছে। এই সময়ে প্যারাসিটামল, ক্লোরোকুইনের মতো ওষুধের চাহিদা তুঙ্গে রয়েছে কিন্তু চাহিদার তুলনায় ওষুধগুলির মজুত অনেকটাই কম।ফলে এখনও সব ওষুধের সরবরাহ স্বাভাবিক নয়,তাই চরম সঙ্কটের মুখে রোগীরা।
No comments