ফোন করলেই মদ পাওয়া যাচ্ছে। লকডাউনের মধ্যেই বাড়িতে বসেই ফোন করলেই বাড়িতে পৌঁছে যাচ্ছে মদ। পুলিশ ও আবগারি দপ্তর থেকে সরকারের কোন লিকিত পারমিশেন নেই বলে জানান। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন ও আবগারি দপ্তরের কাছে কোন রকম ভাবে পারমিশ…
ফোন করলেই মদ পাওয়া যাচ্ছে। লকডাউনের মধ্যেই বাড়িতে বসেই ফোন করলেই বাড়িতে পৌঁছে যাচ্ছে মদ। পুলিশ ও আবগারি দপ্তর থেকে সরকারের কোন লিকিত পারমিশেন নেই বলে জানান। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন ও আবগারি দপ্তরের কাছে কোন রকম ভাবে পারমিশন নেই। প্রশাসন তরফ থেকে জানানো হয়েছে এরকম কোন নির্দেশিকা নেই লকডাউনের মধ্যে সরকারি মদ দোকানগুলো খোলা বা ফোনে ডেলিভারি করার। কিন্তু তা সত্ত্বেও পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদল থানার মহিষাদল সিনেমা মড়ো একটি সরকারি দোকান রীতিমত নাম্বার ছড়িয়ে মদ বিক্রি করছে। ইতি মধ্যে কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলাকে হটস্পট ঘোষণা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার তামাকজাত দ্রব্য ও মদের উপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে তা হলেও দেদার মদ বিক্রি হচ্ছে মহিষাদলে। বুধবার থেকে ফোন করলেই পাওয়া যাচ্ছিলো মদ। বৃহস্পতিবার মহিষাদলের বিভিন্ন জায়গায় সরকারি দোকান থেকে মদ নিয়ে গিয়ে বিক্রি হচ্ছিলো মদ। সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে মদ কেনার জন্য ভিড় জমিয়েছিলো মানুষ। প্রশাসনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে এই ভাবে মদ বিক্রিতে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে এলাকায়। সাধারণ মানুষের বক্তব্য মানুষ ঔষধ পাচ্ছে না ঠিকমত কিন্তু দেদার মদ পাওয়া যাচ্ছে ফোন করলেই । লক ডাউনে যারা এই রকম করছে স্থানীয় প্রশাসনকে এটি দেখা উচিত। এই করোনা মহামারী ভাইরাস থেকে বাঁচতে লকডাউন কে সমর্থন করা উচিৎ। কিন্তু মহিষাদলে এই ভাবে মদ বিক্রি হওয়াকে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।
No comments