করোনা-যুদ্ধে নেপথ্য সৈনিক হয়ে লড়াই করছেন মহিষাদলের স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলা ও প্রতিবন্ধী যুবক-যুবতীরা। হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ও আশাকর্মীদের জন্য পিপিই ও মাস্ক তৈরি করছেন তাঁরা। লক্ষ্যা গ্রাম পঞ্চায়েতের দু’টি …
করোনা-যুদ্ধে নেপথ্য সৈনিক হয়ে লড়াই করছেন মহিষাদলের স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলা ও প্রতিবন্ধী যুবক-যুবতীরা। হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ও আশাকর্মীদের জন্য পিপিই ও মাস্ক তৈরি করছেন তাঁরা। লক্ষ্যা গ্রাম পঞ্চায়েতের দু’টি স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও প্রতিবন্ধীদের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে এই কাজ। প্রত্যন্ত গ্রামে বসে করোনা যুদ্ধের ‘ফ্রন্টলাইন সৈনিক’দের জন্য তাঁরা বানাচ্ছেন ডিসপোজেবল ননওভেন কাপড়ের বর্ম। শুধু স্বাস্থ্য বিভাগ নয়, জরুরি পরিষেবা দেওয়ার জন্য চালু কারখানাগুলিতেও পাঠানো হচ্ছে এই অ্যাপ্রন ও মাস্ক। মহিষাদল পঞ্চায়েত সমিতি তাদের সহযোগিতা করছে।
No comments