ঝাড়খন্ড থেকে ডাক বিভাগের বিশেষ প্রশিক্ষণ নিতে এসেছিলেন বিগ্নেশ কুমার। পটাসপুর থানার মংলামড়োর একটি বাড়িতে ভাড়া ছিলেন তিনি । কিন্তু ডাক বিভাগের প্রশিক্ষণ করোনা ভাইরাসের জন্য বন্ধ হয়ে যায় তার সাথে দেশে লক ডাউন ও চলে বটে। হাতে ফুর…
ঝাড়খন্ড থেকে ডাক বিভাগের বিশেষ প্রশিক্ষণ নিতে এসেছিলেন বিগ্নেশ কুমার। পটাসপুর থানার মংলামড়োর একটি বাড়িতে ভাড়া ছিলেন তিনি । কিন্তু ডাক বিভাগের প্রশিক্ষণ করোনা ভাইরাসের জন্য বন্ধ হয়ে যায় তার সাথে দেশে লক ডাউন ও চলে বটে। হাতে ফুরিয়েছে টাকা পয়সা ও। ফলে বিপদ বুঝে জেলার পুলিশ সুপার ইন্দিরা মুখার্জীকে ফোন করেন বিগ্নেশ বাবু। তিনি পুরো ঘটনা জেনে পটাসপুর থানার ওসি চন্দ্রকান্ত শাসমল কে বিষয়টি দেখে ব্যাবস্থা নিতে বলেন।পটাসপুর থানার ওসি চন্দ্রকান্ত শাসমল গিয়ে ওই যুবকের সাথে কথা বলে চাল,ডাল, আলু,পিয়াজ,বিস্কিট,কেক,ও সাবান,সমস্থ কিছু দিয়ে আসেন।
ডাক কর্মী---বিগ্নেশ দুবে
ওসি চন্দ্রকান্ত বাবু বলেন, ওই যুবকের যা প্রয়োজন তা পটাসপুর থানা থেকে ব্যাবস্থা করা হবে। জেলা এসপি মেডাম এর নির্দেশ অনুযায়ী এটা আমাদের কর্তব্য। ওসি চন্দ্রকান্ত বাবু বলেন এলাকায় আরো কিছু জন আছেন, সেই বিষয়ে এস ডি পি ও এবং সি আই সাহেব খোঁজ নিতেও বলেন।
সব মিলিয়ে পুলিশ সুপার ম্যাডাম কে ধন্যবাদ জানান বিগ্নেশ কুমার।
-(অফিসার ইনচার্জ-- পটাসপুর থানা-চন্দ্রকান্ত শাসমল)। ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন।
No comments